লেখক/লেখিকা
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী : ১৮৫৩ এর ৬ই ডিসেম্বর জন্ম এবং প্রয়াত হন ১৯৩১ এর ১১ই নভেম্বর। চর্যাপদ ও হাজার বছরের পুরানো বাংলা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গান ও দোহার সঙ্গে অবধারিত ভাবে উঠে আসে এই জ্ঞান তপস্বীর নাম, যিনি বাংলা তথা দেশের গৌরব (হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রকৃত পদবী ভট্টাচার্য।)। M A পরীক্ষায় অত্যন্ত ভালো ফল করার ফলে তাঁকে […]
আরো দেখুনসুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
বর্তমান বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৩৪, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম । ক্ষণজন্মা এই সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যের সুনীল আকাশে নিঃসন্দেহে সূর্যসম এক বিরল প্রতিভা। উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ, কৃত্তিবাস পত্রিকার সম্পাদনা কোনোদিকেই কোনো কমতি নেই। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ পাশ করে টিউশনি দিয়ে কর্মজীবনের সূত্রপাত। পরে ‘দেশ’ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৬৬ সালে ‘আত্মপ্রকাশ’ উপন্যাস দিয়ে বাংলা […]
আরো দেখুনভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
বাঙালি হিসেবে আমরা অনেক প্রতিভা পেয়েছি। তাঁদের জীবনই তাঁদের বাণী। আবার তাঁদের কথা একটু চর্চা করলে, আমরা অনুপ্রাণিত হই, সমৃদ্ধ হই। প্রবাস বন্ধুর এই উদ্যোগ আশাকরি সকলের ভালো লাগবে। ১৮৯০-এর ২৬ নভেম্বর‚ হাওড়া জেলায় বাংলার সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, এই ভাষাবিদের জন্ম। তিনি ছিলেন আশৈশব তীক্ষ্ণ মেধাবী | তাঁর বাবা হরিদাস চট্টোপাধ্যায় সম্পন্ন ব্যক্তি হয়েও তাঁকে মতিলাল […]
আরো দেখুনসুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩)
সুকুমার রায়ের জন্ম অক্টোবর ৩০, ১৮৮৭। তিনি উপেন্দ্রকিশোরের উপযুক্ত পুত্র আর সত্যজিৎ রায়ের বাবা। বাংলায় শিশু সাহিত্য পাঠে সুকুমারের নাম সবার আগে মনে আসে। তাঁর লেখা কুমড়োপটাশ বা গোঁফ-ওলা হেডঅফিসের বড়োবাবুর সঙ্গে আপামর বাঙালীর নিত্য যোগাযোগ। আবোলতাবোল, পাগলাদাশূ, হজবরল , তাঁর সৃষ্ট চরিত্র দাপিয়ে বেরিয়েছে বাংলা সাহিত্য, শিশু ও কিশোর মন এবং ওগুলি আজও একশো […]
আরো দেখুনঅতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
জন্ম ১লা মার্চ ১৯৩৪, অবিভক্ত বাংলার ঢাকা জেলার রায়নদী গ্রামে। প্রাথমিক শিক্ষা ‘সোনার গাঁও’ স্কুলে। বাংলাভাগ হয়ে যাবার পর পর চলে আসেন এপার বাংলায়। অতঃপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ। তাঁর কর্মজীবন বহুধাবিভক্ত, ট্রাকের খালাসি থেকে নাবিক, শিক্ষকতা, সেই সূত্রে স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল, কারখানার ম্যানেজার থেকে প্রকাশনা অবশেষে সাংবাদিকতায় এসে স্থিত হলেন। এই বহুবিচিত্র কর্মজীবন যেমন […]
আরো দেখুনঅদ্বৈত মল্লবর্মণ
অদ্বৈত মল্লবর্মণের জন্ম, গোকর্ণঘাট গ্রামে, মালোপাড়ায়। শৈশবেই হারিয়েছেন আপনজনদের। আনন্দ হাইস্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাশ করেছেন ১৯৩৩ এ, অতঃপর কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া কলেজ। কিন্তু পাঠ অসমাপ্ত রেখে ১৯৩৪ এ পাড়ি জমালেন কলকাতায় জীবিকার সন্ধানে। শৈশবেই বাবা মাকে হারিয়ে তাঁর ঠাঁই মিলেছিল কাকার ঘরে, পড়াশোনার খরচ চলেছে বৃত্তি আর মালোপাড়ার মানুষজনদের চাঁদায়, কারণ মালোপাড়ার তিনিই প্রথম সন্তান যিনি […]
আরো দেখুনসৈয়দ মুজতবা আলি
সৈয়দ মুজতবা আলির জন্ম (১৯০৪-১৯৭৪) শ্রীহট্ট জেলার করিমগঞ্জে ১৯০৪ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর । রবীন্দ্রনাথের প্রতি টানেই পরে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীতে গিয়ে পড়াশোনা করেন। বাংলা ভাষার প্রতি তাঁর বড় প্রাণের টান – তাই ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্থান আমলে ভাষা আন্দোলনেও তিনি ছিলেন এক সরব কন্ঠ। কাবুলে গিয়েছিলেন শিক্ষা বিভাগে কাজ করার উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে যান জার্মানিতে। প্রথমে […]
আরো দেখুনঅবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঠাকুর পরিবারের অন্যতম তারকা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে (১৮৭১-১৯৫১) বাংলা তথা ভারতের শিল্প সংস্কৃতি জগতের আদিগুরু বলা যেতে পারে। আধুনিক নন্দনশিল্প তাঁর হাতেই জন্ম নিয়েছে। বলা হয়, ‘He was the principal artist and creator of ‘Indian Society of Oriental Art,’… thereby founding the influential ‘Bengal School of Art’, which led to the development of Modern Indian Paintings.’ […]
আরো দেখুন